শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন
Headline :
2nd UN World Social Summit concluded with a commitment toward social protection. সারাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইছে, কেউ রুখতে পারবে না, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম সামাজিক সুরক্ষার প্রতি অঙ্গীকার Commitment toward Social Protection.  রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া- দুর্গাপুর) আসনে জামায়াতের বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নেত্রকোনায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের সাথে দর্পণ টিভির প্রতিনিধির সৌজন্য সাক্ষাৎ গাজীপুরে দুর্নীতিবিরোধী সামাজিক আন্দোলনের অভিজ্ঞতা বিনিময় শান্তিপূর্ণ পরমাণু প্রযুক্তি: দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড এবং ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা স.ম নুর উন নবীর জানাজা সম্পন্ন, জানাজায় শোকার্ত মানুষের ঢল

চট্টগ্রাম বিভাগের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তিন নক্ষত্রের অবদান।

বিশেষ নিউজ ডেস্ক: চট্টগ্রাম বিভাগ, বিশেষ করে কক্সবাজার জেলার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নিবেদিতপ্রাণ তিনজন গুণী ব্যক্তিত্বের নিরলস পরিশ্রম ও অবদান আজ দেশের উন্নয়ন অঙ্গনে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তাঁরা হলেন ড. মো. আরিফুর রহমান, প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী, Young Power in Social Action (YPSA); আবু মুরশেদ চৌধুরী, নির্বাহী পরিচালক, Phals Cox’s Bazar; এবং বিমল চন্দ্র দে সরকার, প্রধান নির্বাহী, Mukti Cox’s Bazar।

বিগত কয়েক দশক ধরে তাঁরা মানবকল্যাণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবাধিকার, নারী ও শিশুর ক্ষমতায়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, ও দারিদ্র্য বিমোচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁদের সংগঠনসমূহের মাধ্যমে কক্সবাজারসহ চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষ পেয়েছে আত্মনির্ভরশীলতা, সচেতনতা এবং উন্নয়নের নতুন দিগন্ত।

ড. মো. আরিফুর রহমান তাঁর নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান YPSA-কে একটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের উন্নয়ন সংস্থায় রূপ দিয়েছেন। তিনি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে তরুণদের ক্ষমতায়ন, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ নির্মাণ, প্রতিবন্ধী অধিকার বাস্তবায়ন এবং তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন।

আবু মুরশেদ চৌধুরী, Phals Cox’s Bazar-এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে মানবিক সেবা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, শরণার্থী সংকট ব্যবস্থাপনা, নারী নেতৃত্ব বিকাশ, পরিবেশ রক্ষা এবং মানবাধিকার বাস্তবায়নে অসামান্য ভূমিকা পালন করে আসছেন। তাঁর কর্মনিষ্ঠা ও দূরদর্শিতা কক্সবাজারে মানবিক সহায়তা ও টেকসই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে আরও শক্তিশালী করেছে।

অন্যদিকে বিমল চন্দ্র দে সরকার, Mukti Cox’s Bazar-এর প্রধান নির্বাহী হিসেবে সমাজ উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও নারী উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। তাঁর নেতৃত্বে Mukti Cox’s Bazar স্থানীয় পর্যায়ে দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে।

এই তিনজন উন্নয়ন অগ্রদূত শুধু তাঁদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বে নয়, বরং সমগ্র সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাঁদের সমন্বিত উদ্যোগে কক্সবাজার জেলার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড আজ জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃত।

মহান আল্লাহপাক তাঁদের সুস্বাস্থ্যে দীর্ঘায়ু দান করুন। তাঁদের প্রজ্ঞা, মানবিকতা ও নেতৃত্ব আমাদের দেশ ও দশের টেকসই উন্নয়নকে আরও ত্বরান্বিত করবে ইনশাআল্লাহ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page